1. weeklyekusheynews@info.com : mcc :
  2. info@www.weeklyekusheynews.com : সাপ্তাহিক একুশে নিউজ :
মঙ্গলবার, ০২ ডিসেম্বর ২০২৫, ০১:২৯ অপরাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৫৩৩ মামলা মোহাম্মদপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পরীক্ষা বর্জন সত্ত্বেও দুই ঘণ্টা দেরিতে পরীক্ষার কার্যক্রম শুরু অভিভাবকদের স্বস্তি–কোমলমতি শিক্ষার্থীদের মুখে ফেরে হাসি নওগাঁয় গণমাধ্যম কর্মীদের সাথে নবাগত পুলিশ সুপারের মতবিনিময় ট্রাফিক পুলিশের সঙ্গে দুর্ব্যবহার ও হুমকির ঘটনায় গ্রেফতার দুইজন মোহাম্মদপুর থানা পুলিশের বিশেষ অভিযানে বিভিন্ন অপরাধে জড়িত ৯ জন গ্রেফতার মাগুরায় নববিবাহিত করিমের রহস্যজনক মৃত্যু: এলাকায় চাঞ্চল্য ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১১৬৭মামলা ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ২৪৮১ মামলা মাগুরায় তিনটি অবৈধ ইটভাটা ভেঙ্গে দিয়েছে পরিবেশ অধিদপ্তর মোহাম্মদপুর থানা পুলিশের বিশেষ অভিযানে বিভিন্ন অপরাধে জড়িত ১৪ জন গ্রেফতার

মহম্মদপুরে অসময়ে নদী ভাঙন আতঙ্কে মধুমতি পাড়ের মানুষ

এস. এম. ফারহান.মহম্মদপুর (মাগুরা) প্রতিনিধি
  • Update Time : বুধবার, ২৫ জুন, ২০২৫
  • ১৭৯ Time View

মাগুরার মহম্মদপুরে মধুমতি নদীর চরঝামা গ্রামের প্রায় পাঁচ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে ভাঙন দেখা দিয়েছে। অসময়ে এ ভাঙনের কারনে হুমকির মুখে পড়েছে দুইটি গোরস্থান, পাঁচটি মসজিদ, তিনটি প্রাথমিক বিদ্যালয়, খেলার মাঠ, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, হাজারো বসতবাড়ি এবং শত শত একর ফসলি জমি।
গত কয়েক বছর ধরে ভাঙনের ফলে একটটি গোরস্থান, শতাধিক বসতবাড়ি, শতাধিক একর ফসলি জমি নদী গর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। এ বছর বন্যা শুরুর আগেই ভাঙন শুরু হয়ে গেছে। তাহলে জোয়ার আসলে নদী গর্ভে বিলীন হয়ে যেতে পারে এ অঞ্চলটি বলে ধারনা করছে নদী পাড়ের মানুষ। এ কারনে আতঙ্কের মধ্যে বসবাস করছেন সবাই।
নদীভাঙন ঠেকাতে দ্রুত ব্যবস্থা না নিলে বিস্তীর্ণ জনপদসহ অনেক ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা করছেন গ্রামবাসী।

সরেজমিনে গেলে স্থানীয়রা জানান, মাগুরা ও ফরিদপুরের সীমান্তবর্তী চরঝামা নদী তীরবর্তী এলাকায় ব্যাপক ভাঙনের সৃষ্টি হয়েছে। ইতিমধ্যে নদী ভাঙনের কারণে রাস্তা, ফেরি ঘাটের কিছু অংশ, গোরস্থান, বিদ্যুতের পিলার এবং শতাধিক বাড়ি-ঘর নদীতে বিলীন হয়েছে।চরঝামা গ্রামের উত্তর পার্শের এলাকায় ভাঙনের তীব্রতা এতই বেশি যে রাত–দিন সমান তালে বাড়িঘর ও ফসলি জমিসহ বিভিন্ন স্থাপনা নদীতে বিলীন হয়ে যাচ্ছে। নদীর তীরবর্তি মানুষ ঘরবাড়ি ভেঙে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নিচ্ছে।

স্থানীয় বাসিন্দারা বলেন, সিমান্তবর্তী হওয়ায় কখনও সরকারি সহায়তা তারা পাননি। গত কয়েক বছরে অন্তত এক কিলোমিটারের বেশি জায়গা নদী গর্ভে বিলীন হয়েছে; কিন্তু কোন সরকারই স্থায়ীভাবে ভাঙনরোধে ব্যবস্থা নেয়নি।

চরঝামা গ্রামের বাসিন্দা ইকবাল হোসেন বলেন, গত তিন বছর পূর্বে নদীটি তাঁদের বাড়ি থেকে প্রায় এক কিলোমিটার দূরে ছিল। গত বছর হঠাৎ বন্যায় তাদের গাছের বাগান সহ বাড়িঘর নদীভাঙনে বিলীন হয়ে গেছে।

একই গ্রামের বাসিন্দা লুৎফর রহমান মাস্টার (অবঃ) বলেন, নদী ভাঙ্গনের ফলে চারবার বাড়ি সরাতে হয়েছে। শেষ বয়সে এসে বাড়ি সরানোর সামর্থ নেই। সরকারিভাবে যদি পদক্ষেপ গ্রহণ করা না হয় তাহলে কয়েকদিন পরে ঘরবাড়ি হারিয়ে পরিবার নিয়ে খোলা আকাশের নিচে থাকতে হবে।

স্থানীয় রাজনীতিবিদ মাসুদুর রহমান বলেন, জেলার শেষ প্রান্তে আমাদের গ্রামটা অবস্থিত হওয়ায় সরকারের অনুদান থেকে আমরা বঞ্চিত। বাড়ি-ঘর, ফসলী জমি, মসজিদ, গোরস্থান, পাকা রাস্তা সব নদী গর্ভে বিলীন হয়ে যাচ্ছে, সরকারের কাছে অনুরোধ যেন দ্রুত জিও ব্যগ বা ব্লক ফেলে আমাদের গ্রামটাকে যেন রক্ষা করে।

মহম্মদপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার শাহীনুর আক্তার বলেন, “বিষয়টি জানতে পেরেছি ভাঙন কবলিত এলকা পরিদর্শন করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে”

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved weeklyekusheynews.com প্রকাশক ও সম্পাদক মো:হাসানুজ্জামান (সুমন) সাপ্তাহিক একুশে নিউজ অফিস ঠিকানা:- স্বপ্ন সদন এপার্টমেন্ট ৬৭/৬৮ পাইওনিয়ার রোড.(২য় তলা) সেগুনবাগিচা,রমনা,ঢাকা। মোবাইল নং-+৮৮০১৭৯০৫৬১৫৯৭
প্রযুক্তি সহায়তায়: বাংলাদেশ হোস্টিং